প্রতিনিধি, করিমগঞ্জ, দেলোয়ার হোসেন : করিমগঞ্জের কিরাটন ইউনিয়নের নিকাহ রেজিস্ট্রার ওসমান গণি বাদলের বিরুদ্ধে একাধিক বই ব্যবহার করে বাল্যবিবাহ নিবন্ধন, কাবিননামা লোপাট, বাড়তি টাকা নেওয়া ও নকল দেওয়াসহ নানা অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় নিকাহ রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে কিশোরগঞ্জ জেলা রেজিস্ট্রার বরাবরে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পাশাপাশি করিমগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে অভিযোগ করেছেন কিরাটন গৌরারগোপ গ্রামের মৃত হাজী আব্দুস সোবহানের ছেলে হোসেন মিয়া।
হোসেন মিয়া বলেন, অর্থের বিনিময়ে কাজী ওসমান গণি সবকিছুই ম্যানেজ করে আসছে। কাজী তাকে আটকাতে পারবে না বলে হুমকি দেন। সঠিক তদন্ত করে আইনের আওতায় আনার জোড় দাবি জানাচ্ছি।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, এসব অবৈধ নিবন্ধনে উভয়পক্ষ থেকে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি’র চেয়ে বেশি টাকা নেওয়া হয়।
অভিযুক্ত নিকাহ রেজিস্ট্রার ওসমান গণি বাদল বলেন, আমি ইসলামী শরিয়ত মোতাবেক দোয়া-কালাম পড়িয়ে সব বিবাহ পড়িয়েছি। আমার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ মিথ্যা।
জেলা রেজিস্ট্রার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ওসমান গণি বাদলের এসব অবৈধ কর্মকাÐের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। দ্রæত তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।