ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি : নরসুন্দা নদীর সৌন্দর্য উপভোগ এবং দখলদারদের হাত থেকে বাঁচাতে নদীর দু’ধারে সীমানা নির্ধারণ করে মানুষ চলাচলের জন্য পায়ে হাটার রাস্তা করে দিয়েছে সরকার।
ফলে সকল শ্রেণি পেশার মানুষ শহরের যানজট এবং অতিরিক্ত শব্দ দ‚ষণ থেকে কিছু সময়ের জন্য হলেও নিজেকে দ‚রে রাখতে নদীর পাড় দিয়ে চলাফেরা করেন। শহরের একরামপুর ব্রিজ হতে গৌরাঙ্গ বাজার ব্রিজ পর্যন্ত।
একরামপুর থেকে গৌরাঙ্গ বাজার ব্রিজ পর্যন্ত নদীর একপাশ দিয়ে চলার রাস্তা হলেও গৌরাঙ্গ বাজার হতে পাগলা মসজিদ পর্যন্ত দু’পাশে দিয়ে চলার রাস্তা রয়েছে। একরামপুর ব্রিজ হতে গুরুদয়াল কলেজ পর্যন্ত প্রতিদিন অনেক পথচারী চলাফেরা করলেও তাদের জন্য নেই পর্যাপ্ত টয়লেটের ব্যবস্থা।
যদিও কাচারি বাজার ব্রিজ হতে আখড়া বাজার ব্রিজ এর মধ্যে দুইটা-দুইটা করে মোট চারটি টয়লেট রয়েছে। যেখানে লেখা আছে পাবলিক টয়লেট, কিন্তু তাও আবার তালা ঝুলানো। কারো জরুরি প্রয়োজন হলেও তা ব্যবহার করতে পারছে না। ফলে জরুরি প্রয়োজন সারছে যেখানে সেখানে। সরেজমিনে দেখা যায়, টয়লেটে তালা ঝুলানো। কিন্তু বাহিরে চারপাশে মূত্র-মল ত্যাগ করে রেখেছে।
পথচারীরা বলেন, কর্তৃপক্ষ যদি পরিস্কার করে অর্থের বিনিময়ে টয়লেটগুলো ব্যবহারের উপযোগী করে দিতেন তাহলে পথচারীদের উপকারসহ সরকারেরও আয় হতো।