ভৈরব প্রতিনিধি, জামাল আহমেদ :
কেককাটা ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে জনপ্রিয় স্যাটালাইট টেলিভিশন বৈশাখী টিভির ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। ‘সব ভয় জয় করে, বৈশাখী টেলিভিশনের এগিয়ে চলা ২০বছরে’ এই ¯েøাগানকে সামনে রেখে গতকাল শুক্রবার সকাল ১১টায় ভৈরব প্রতিনিধি আদিল উদ্দিন আহমেদের পক্ষ থেকে প্রেসক্লাব মিলনায়তনে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উযযাপন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ভৈরব প্রেসক্লাবের আহবায়ক মোস্তাফিজ আমিন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভৈরব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শবনম শারমিন।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে এটিএন বাংলার প্রতিনিধি তুহিন মোল্লার সঞ্চালনায় আমন্ত্রিত অতিথিদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, ভৈরব থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শাহিন মিয়া, ভৈরব শহর পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ ইমাম মেহেদী, ভৈরব প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব সোহেলুর রহমান, ভৈরব রিপোর্টার্স ক্লাব ও ইউনিটির সভাপতি ও সাপ্তাহিক অবলম্বন পত্রিকার সম্পাদক তাজুল ইসলাম তাজ ভৈরবী, ভৈরব টেলিভিশন জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি ও সাপ্তাহিক জনপদ পত্রিকার সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফারুক, সমাধান টিভির চেয়ারম্যান ডা. লতিফ মিয়া, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব আরিফুল হক সুজন, বাংলাভিশনের প্রতিনিধি সত্যজিৎ দাস দ্রæব, জিটিভির প্রতিনিধি এম এ হালিম, মোহনা টিভি ও কালবেলার প্রতিনিধি জামাল আহমেদ, নয়া শতাব্দীর প্রতিনিধি এম. আর. রুবেল, সাপ্তাহিক অবলম্বন পত্রিকার যুগ্ম সম্পাদক জ.ই পরশ, বার্তা সম্পাদক শামীম আহমেদ, সমকালের প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম রিপন, সাপ্তাহিক সময়ের দৃশ্যপট পত্রিকার বার্তা সম্পাদক নাজির আলামিন, প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকার প্রতিনিধি মিজানুর রহমান পাটোয়ারী, ৭১টিভির প্রতিনিধি ফজলুল হক বাবু, ডিবিসির প্রতিনিধি আফসার হোসেন তূর্যা, নাগরিক টিভির প্রতিনিধি হৃদয় আজাদ, বিজয় টিভির প্রতিনিধি সোহানুর রহমান, চ্যানেল এস এর প্রতিনিধি ইমন মাহমুদ, মুভি বাংলার প্রতিনিধি কাউসার আহমেদ, স্বাধীন বাংলার জুয়েল মিয়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সমাজের প্রতিনিধি শিহাব উদ্দিন তুহিন, মোজাক্কির আজাদ সাব্বির, মেহেদী হাসান, সিয়াম মিয়া ও শোভাকাঙ্খি আজহারুল ইসলামসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের সুধীজনেরা অংশগ্রহণ করেন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বস্তুনিষ্ট সংবাদ ও পাঠক মহলের চাহিদা অনুযায়ী নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে বৈশাখী টেলিভিশনের দীর্ঘ ২০বছরের এগিয়ে চলাকে সাধুবাদ জানান। এছাড়াও আগামী দিনেও এই সফলতার ধারবাহিকতা ধরে রেখে বৈশাখী টেলিভিশন আরো বহুদূর এগিয়ে যাবে এমনটাই কামনা করেন সবাই।